গল্প:-তোমার_ছোয়া_পর্ব---( 1 )

 


---কবুল বলার ঠিক ২ মিনিট পরেই নুপুর তার Boyfriend কে দেখতে পায়।

---যার সাথে ৫ মাস আগে ব্রেক আপ হয়েছে। কিন্তু এই বিয়ে বাড়িতে কি করতেছে সে। 

---আচ্ছা তুমি কি ভালো  হবে না! 

---কথাটি শুনেই আবির পিছনে ঘুরে দেখে  তার সেই প্রেমিকা নুপুর?  

---আমি ভালো  আছি। কেনো কি হলো আবার তোমার বুজলা না। 

---তুমি কি আমার বিয়েটা ভাংতে আইছো। 

---আমি তো আমার বড় ভাইয়ের বিয়ে খাইতে এসেছি। 

---বড় ভাই মানে। কে তোমার  বড় ভাই। 

---কেনো হাসিব? 

---কি হাসিব তোমার  বড় ভাই। আচ্ছা কেমন ভাই খালাতো ভাই নাকি মামাতো ভাই শুনি। 

---খালাতো না মামাতো না আমার নিজের ভাই মায়ের পেটের।  আচ্ছা ওর বিয়ে কি তোমার  সাথে হয়েছে। 

---হ‍্যা আমার সাথে হয়েছে। কেনো তুমি জানো না। 

---না আমি জানি না। কিছু দিনের জন্যে আমি বাহিরে ঘুরতে গেছলাম। ভাইয়ের বিয়ের কথা শুনে সোজা এখানে আসলাম। কিন্তু তোমার  সাথে বিয়ে হচ্ছে এটা জানলে কখনোই এই বিয়েটা হতো না।  ভেবেছিলাম ভাবিকে কাল দেখবো আজ দেখবো না কিন্তু??

---কিন্তু কি হ‍্যা। 

---কিছু না। আমার ভাবতেই ঘৃনা হচ্ছে তোমার মতো একটি মেয়ের সাথে আমার ভাইয়ের বিয়ে হয়েছে। 

---কথাটি শেষ হতে না হতেই নুপুর এই ভর্তি বিয়ে বাড়ির সবার সামনে হাসিব কে ঠাসস! ঠাসসস করে থাপ্পড়  মারে। 

নুপুর : ঠাসসসস! ঠাসসস! তোর এতো বড় সাহস আমার নামে এই সব কথা বলিশ। 

---এমন থাপ্পড়  আর নুপুরের কথা শুনে সবাই জরো হয়ে যায় সেখানে। 

---ঠিক সেই সময়  হাসিবের ভাই আবির ও সেখানে চলে আসে।

আবির : কি হয়েছে এখনে হাসিব? 

---হাসিব নিশ্চুপ?

নুপুর : তোমার ভাই কি বলবে হ‍্যা আমার কাছে শোন কি বলেছে ও?

আবির : কি বলেছে? 

নুপুর : তোমার  ভাই বলতেছে। ভাবি তো সেই একটা মা"ল! আমার ভাই কি সজ‍্য করতে পারবে তোমার  তেজ!  তার চেয়ে___,, আর বলেই পারতেছি না লজ্জা  করতেছে। 

হাসিব : ছি,,, নুপুর কি বলতেছো এই সব। আমি কখন তোমাকে এই সব বললাম। 

নুপুর : এই তুমি  কে রে আমার নাম ধরে ডাকো। বেয়াদব কোথাকার। 

হাসিব : ভাইয়া বিশ্বাস  কর আমি  এই সব কিছু বলিনাই। 

নুপুর : বাবা কোথায় আমাকে বিয়ে দিলে হ‍্যা। ছেলের ভাই এতো খারাপ ছেলে না জানি কতো খারাপ। 

----নুপুরের মুখে এই কথাটি শুনেই আবির নিজের পায়ের জুতা খুলে হাসিব কে মারতে থাকে। 

আবির : ছি, ছি, হাসিব তুই এতো খারাপ। আমার ভাবতেই লজ্জা করতেছে।  যা আমার চোখের সামনে থেকে চলে যা। 

হাসিব : ভাইয়া বিশ্বাস  করো আমি এমন কিছু বলিনাই।

আবির : তুই কি চলে যাবে নাকি এই পায়ের জুতা খুরবো ।

---তো হাসিবের বাবা মা এই কথা গুলো সব শুনেছিলো। কিন্তু কিচ্ছুটি বলতেছিলো না। 

হাসিব : মা বাবা বিশ্বাস করো? 

---বাবা মা যেনো নিশ্চুপ? হাসিবের কথা যেনো শূনতেই পাচ্ছে না। 

নুপুর : আবির তোমার  এই ভাই তোমার  বাসায় থাকলে আমি থাকবো না বলে দিলাম। 

আবির : চলো বাসায় তার পরে দেখি কি করা যায়। 

নুপুর : না এখনি বলতে হবে। 

---বৌমা চলো বাসায় হাসিব বাসায় থাকবে না। ও আজ থেকে যেখানে খুশি সেখনে থাকবে।  ( আবিরের মা ) 

হাসিব : বাহ,মা,বাহ এই একটি মেয়ের কথা শুনে নিজের ছেলে কে অবিশ্বাস করলে। 

---হাসিবের এমন কথা শুনে ওর বাবা এইবার বলে উঠে। 

---হাসিব বাসায় থাকবে। এখন যদি নুপুর তুমি যাইতে চাও আমাদের সাথে চলো না হলে এখানেই থাকতে পারো। 

নুপুর : আপনার  ছোট ছেলে যদি আমার সাথে কোন খারাপ কাজ করে তখন। 

---যখন করবে তখন দেখা যাবে। 

---তো এর পরে অনেক কাহিনী করেই নুপুর কে বাসায় নিয়ে আসা হয়।   তো এই ভাবে কিছু দিন যাওয়ার পরে হঠাৎ  একদিন নুপুর মাথা গুরে পরে যায়। 

---নতুন বউ তাই সাথে সথে ডাক্তার  নিয়ে আসা হয়।  ডাক্তার পরিক্ষা করে বললো। 

ডাক্তার : খুশির সংবাদ,,,,,? 

গল্প : তোমার_ছোয়া_
   পর্ব---( 1 )
Collect
নেক্সট পার্টগুলো সবার আগে গ্রুপে দেওয়া হবে নীল লেখায় চাপ দিয়ে গ্রুপে জয়েন করুন।।

Telegram:-- https://t.me/banglahotchotigolpo99

Facebook:-- https://www.facebook.com/profile.php?id=61567822135085


Previous Post Next Post

Contact Form