‼️❤️‍🔥Coন****দm ছাড়াই বেস্টফ্রেন্ডকে❤️‍🔥‼️

 

__হাঁটু থেকে পা দুটো বি**ছানার বা**ইরে বের করে রাখল নন্দিতা‼️ ওপর দিকে তুলে পা দুটো ফাঁ**কা করে দিল‼️ হাত দুটো ওপরে তোলা‼️ ঠোঁ**ট আর দু*dh*u দুটো তিরতির করে কাঁপছে‼️ ওর দুই পায়ের ফাঁকে দাঁড়িয়ে নন্দিনীর NO*গ্নতা দেখছি‼️তারপর...................❤️‍🔥‼️✅


প্রথম থেকে শুরু করা যাক❤️‍🔥‼️✅

তখন টুয়েলভে ওঠার পরই আমার প্রথম অভিজ্ঞতা। অল্পদিনের ব্যবধানে দু’জন। পড়াশোনায় বরাবরই আমি ভাল। কিন্তু নেশায় টুয়েলভের প্রি-টেস্টের রেজাল্টটা খারাপ হল। ঠিক করলাম, নিজেকে সামলাতে হবেই।

বাংলার নম্বর বাড়াবাড়ি রকমের কম হওয়ায় একটা কোচিংয়ে ভর্তি হলাম। ম্যাডাম কোনও স্কুল-কলেজে পড়ান না। স্বামী বিদেশে চাকরি করেন। সময় কাটাতে টিউশন করেন।

আমার ব্যাচে আরও তিনটি মেয়ে আর একটি ছেলে পড়ে। প্রথম দিনই ওদের সঙ্গে দোস্তি হয়ে গেল। নন্দিতা সায়েন্স, সনৎ কমার্স, সুমিতা আর বন্যা আর্টসে পড়ে।

ম্যাডাম দুর্ধর্ষ পড়ান। মাস দুয়েক পর টেস্টের রেজাল্ট ভালই হল। খানিকটা নিশ্চিন্ত হলাম। 

আমি লেখাপড়ায় ভাল, সেটা কোচিংয়েও জানাজানি হয়ে গেছে। একদিন কোচিং শেষে নন্দিতা বলল,

-কয়েকটা অঙ্ক একটু দেখিয়ে দিবি, সৈকত?

-দিস, চেষ্টা করে দেখব।

-যে কোনও দিন দুপুরে একটু কষ্ট করে আমার বাড়ি যাবি?

একটু ভেবে নিয়ে বললাম,

-কাল দুপুরে হবে?

-নো প্রবলেম।

-ঠিক আছে। তাহলে কাল দুপুর দুটো।

নন্দিতা বাড়ির ডিরেকশন দিয়ে দিল। তারপর যে যার বাড়ির দিকে হাঁটা দিলাম।

নন্দিতার বাড়ি খুঁজে পেতে অসুবিধা হল না। দেখি বাইরেই দাঁড়িয়ে আছে। -আয়। বাইরের দরজা বন্ধ করতে করতে নন্দিতা বলল,

-বাড়িতে কেউ নেই কিন্তু।

আমাকে নিয়ে সোফায় বসল।

-কেন? কোথায় গেছেন সবাই?

-বাবা-মা দু’জনেরই অফিস।

-তার মানে তোর স্কুল থাকলে দুপুরে বাড়ি ফাঁকা?

-একদম।

নন্দিতাকে একটু চুপচাপ লাগছে। মনে হচ্ছে টেনশনে আছে।

-কী খাবি বল।

-কিচ্ছু না। জাস্ট ভাত খেয়ে এলাম।

-একটু কোল্ড ড্রিংকস খা।

ফ্রিজ থেকে কোল্ড ড্রিংকসের বোতল নিয়ে এল।

-কোথায় বসবি বল। এখানে না ওপরে আমার ঘরে?

-যেখানে বলবি।

-তাহলে ওপরেই চল। ঘরটা খুব নিরিবিলি।


নন্দিতা বেশ ফর্সা। ঠোঁ* Tটা বাড়াবাড়ি রকমের গোলাপী। চোখ দুটো বাদামী। চোখমুখ খুব বুদ্ধিদীপ্ত। লেখাপড়াতে ভালই। ফিগারটা খুব চোখ টানে। দু*dh আর pa*ছা বেশ ডবকা।


হাঁটার সময় দু**dh দুটো সামনে আর pa**ছাটা পেছনে বাড়তি চিতিয়ে থাকে। হাঁটার ছন্দে dhu**ধ দুটো হালকা দোলে। কাঁধ পর্যন্ত ছড়ানো চুলের খানিকটা রং করা।


কনুই পর্যন্ত ঢাকা হালকা আর গাঢ় সবুজের কম্বিনেশনে একটা হাউসকোট পরে আছে। নন্দিতাকে কখনও খোলামেলা পোশাক পরতে দেখিনি। তাতে ওর প্রতি আকর্ষণটা যেন বেশি হয়।


ঘরে ঢুকে এসি চালিয়ে দিল। (সে সময় বেশ বড়লোক না হলে বাড়িতে এসি রাখার সামর্থ হোত না)। দুটো গ্লাসে কোল্ড ড্রিংকস ঢালল। -নীচে চারটে ঘর। ওপরে এই একটা। সঙ্গে বাথরুম আর ছোট একটা কিচেন।


নন্দিতা চুপ। ঘরের একটা দেওয়াল জুড়ে ওর রুচি আর পছন্দ সাঁটা। -ওটা আমার ছবি। আমিই এঁকেছি।


দেওয়ালে ঝোলানো N*গ্ন নারীর পেছন ফেরা ছবিটার দিকে আঙুল তুলে বলল নন্দিতা।


-বাহ! আঁকার হাতটা তো দারুণ। শিখেছিস কোথায়? 

-নিজে নিজে।

-চমৎকার!

-একটা কথা বলব, রাগ করবি না তো?

-বলে ফেল।

-তোকে দেখলে আমার মধ্যে কেমন যেন একটা হয়!

-আমার প্রেমে পড়েছিস?

-মনে না, শরীরে। অঙ্ক দেখানোর নাম করে তোকে তাই ডেকে এনেছি। রাগ করিস না, প্লিজ।

-আমাকে সরাসরি বললি না কেন?

-পুরুষরা দেখি আমার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকে। যেন এক্ষুনি শরীরটাকে গিলে খাবে। কিন্তু তুই তো হাতের কাছে পেয়েও সে রকম করিস না। তুই অন্যরকম।তাই তোকে বলতে ভয় করছিল। আবার সহ্য করতেও পারছিলাম না।


-কে বলে আমি তোকে দেখি না? সে*xi মেয়ে-বৌদি আমি খুব দেখি। ইনফ্যাক্ট আমি সে*x খুব পছন্দ করি। টুয়েলভে ওঠার পর রিয়েল se**ক্সে হাতেখড়ি হয়েছে।


নন্দিতার মুখের রং, শরীরের ভাষা পাল্টে গেল।

-chu***দিয়েছিস কখনও?

-দু’জনের সঙ্গে বার কয়েক। 

-ইস, আগে বললে কন্ডোম নিয়ে আসতাম।

-আছে আমার কাছে।

-বাহ, স্মার্ট মেয়ে তো! শোন, খেলার সময় সব চলবে। আঁচড়ানো-কামড়ানো-খিমচানো-চড়-থাপ্পড়-খিস্তি-যা ইচ্ছে হবে তাই।

-তুই খুব দুষ্টু তো।

নন্দিতার গলায় খুশি উপচে পড়ছে। গলা কাঁপছে। যেন আর তর সইছে না। -ঠিক করেছিলাম ফাইনালের আগে আর সে*X করব না। আমার গাইডেরও তেমনই নির্দেশ। কিন্তু তোর মতো se**ক্সি নারীর আবদার ফেরালে পাপ হবে।


হাসতে হাসতে নন্দিতা আমার দিকে সরে এল। হাতটা ধরে বলল, -সত্যি বল তুই রাগ করিসনি!

আমি ওর হাতের ওপর আলতো করে চু*MU খে*লাম। নন্দিতা কেঁপে উঠল। সোফা থেকে আমার দিকে পেছন ফিরে দাঁড়াল। কাঁধে আলতো করে কয়েকটা চু*Mu এঁকে ঠোঁ**ট কানের লতি cha*টতে শুরু করল।


বুঝতে পারছি নন্দিতা tho*টে  tho*ট চেপে প্রথম ধাক্কাটা সামলানোর চেষ্টা করছে। দু’ কানের লতি চা??cha*টতে cha*টতেই সামনে হাত বাড়িয়ে হাউসকোটের ফাঁস দুটো khu*লে দিলাম।


ঘুরে সামনে গিয়ে হাউসকোট নামিয়ে দিতেই চমকে গেলাম।


নন্দিতার পরণে টকটকে লাল রঙের ট্রান্সপারেন্ট, স্কিন টাইট গেঞ্জি। আর স্কিন টাইট হাফ প্যান্ট। Bu*ক, পে**টের অনেকটা অংশই খোলা। প্যা**ন্ট হাঁ**টুর বেশ খা**নিকটা ওপরেই শেষ হয়ে গেছে।


ভেতরে স্ট্র্যাপ ছাড়া ব্রা, অনেকটা পুরনো দিনের কাঁচুলির মতো। দুই du**ধের মাঝখানটা চাপা। ভি আকৃতির প্যা**n**ন্টি সরু স্ট্রাপে কো*মড়ে বাঁধা। ব্রা-প্যা**n**ন্টিও লাল।


-আরেব্বাপ! স্নিগ্ধ সবুজ হাউসকোটের আড়ালে তো গনগনে আগুন! দাঁড়া তোকে একটু চোখ ভরে দেখেনি। দু’পা পিছিয়ে গেলাম। নন্দিতার ঠোঁটে হাসির বিদ্যুৎ খেলে গেল।

-অসভ্য!

-এগুলো কোথায় পাওয়া যায়?

-বিদেশ থেকে আনিয়েছি। এটাকে বলে ট্যাঙ্ক টপ আর এটা হট প্যান্ট। বাড়িতেই পরি শুধু।

Du**ধের বোঁ**ta, gu**দের খাঁ**j  -সব ওপর থেকেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।

-এ আগুনে পুড়েও সুখ!


-পুড়তে কি না বলেছি? পোড়। পোড়া। পুড়তে চাই বলেই তো ডেকেছি।

নন্দিতা আমার bu**কে  ঝাঁ**পিয়ে পড়ল। মা**তাল করা  দু**dh  দুটো bu*কে লে*প্টে আছে। Gu**দটা চেপে ধরেছে   Dho**নের  ওপর। দু’হাতের তালুতে নন্দিতার গালদুটো আলতো করে ধরে ওর নাকের সাথে আমার না**কটা ঠেকিয়ে  ঘ*ষতে  থাকলাম। নিশ্বাস ঘন হয়ে আসছে। আমাদের  tho**ট  দুটো খুব কাছাকাছি।


নন্দিতা ওপরের tho**টটা  আমার  দু’ঠোঁ*টের ফাঁকে হালকা করে ঠে*কালো। আ*লতো চা*P  দিলাম। আ**স্তে আ**স্তে দু’জনের Tho**ট আর জি**ভের মা**তামা**তি শুরু হয়ে গেল। নন্দিতার ব্রণভরা গা*লে হাত বো**লাতে বেশ লাগছে। বাঁ হাত ওর ঘা**ড়ের পিছনে আর ডা**ন হাত পিঠে রে**খে শক্ত করে চে**পে ধরলাম। নন্দিতাও জা**পটে ধরল। বেশ কিছুক্ষণ ঠোঁ**ট, জি**ভ চো**ষাচু**ষির পর থামলাম।


নন্দিতা শীৎকা.র করছে আস্তে, চেঁচাচ্ছে না।


ফর্সা শ**রীর, গোলাপী ঠোঁট, গালে ছড়িয়ে থাকা লালচে ব্রণ, বু**কের গ**ভীর খাঁ**জ, উদ্ধত স্ত**ন, সুগভীর না**ভি, উঁচু হয়ে থাকা gu**দ-সব মিলিয়ে অদ্ভূত হাতছানি। কোন পুরুষের ক্ষমতা আছে এই ডাকে সাড়া না দেয়?


আবার নন্দিতার পিছন দিকে গেলাম। দুই হাতে ওর মসৃণ দুটো হাত ঘ**ষছি আর জি**ভ চা**টছে ঘা**ড়। পিঠের অনেকটা খো**লা। ন*ন্দিতা দেওয়ালে হাত ঠেকিয়ে দাঁড়াল।


ওর কাঁধের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ঘু**রছে জি**ভ, ছোট ছোট গোল গোল হয়ে। কয়েকবার করতেই নন্দিতার শ**রীর সাড়া দিতে শুরু করেছে। শীৎকা**রের জো**ড়ও বাড়ছে।


Tho**ট দু*টো দিয়ে হালকা চা*প, ছোট ছোট কা**মড় দিচ্ছি। হাত দুটো ঘু**রছে পে**টে, Na**ভিতে। কাঁধে কা**Mড়ের লা*ল লা*ল দা*গ। নন্দিতার শ**রীরটা দুলছে।


কাঁধে বাঁধা ট্যাঙ্ক টপের স্ট্র্যাপ khuলে দিলাম। খুলে দিলাম brar হুকও। উন্মুক্ত পিঠঠা কী মসৃণ আর ফ*রসা! পিঠে হাত বোলালাম কিছুক্ষণ। পিঠের মাঝখান দিয়ে নদীর মতো বয়ে চলা মেরুদণ্ডের খাঁজে নেমে পড়ল জি***ভ। ওপর-নীচ করতে শুরু করল। -উউuuuuuuউউউউমমmmmমমমমমম… আআআআআআআহ… নিজেই হ*ট প্যা**ন্টটা খা**নিকটা টেনে না**মালো নন্দিতা। বাকিটা খুলতে আমাকে সাহায্য করতে হল। স্ট্র্যাপ খুলতেই খসে পড়ল প্যা**ন্টি। Pa**ছার দা*বনা দুটো জো*রে জো*রে ডলছি, pa**ছার খাঁজে হাত দিয়ে ঘ*ষছি। -সামনে আয়, তোকে দেখব। Pa**ছায় চ*ড় মা*রছি, চা*টছি। -শু*******য়ো**রের বাচ্চা, সামনে আসতে বলছি কিন্তু।


দা*বনা দুটো cha*টছি, chusষছি, কা*মড়ে লাল করে দিচ্ছি। সাদা pa**ছায় লাল দাগগুলো অপূর্ব লাগছে। -খাN**কির ছেলে, অনেকক্ষণ ধরে সামনে আসতে বলছি কিন্তু। বলেই নন্দিতা চুলের মুঠি ধরে টান দিল। -আhhহহ! আসছি, আসছি।


সামনে যেতেই দেখি নন্দিতা gu**দ হাতাচ্ছে। মুখ লাল। চটপট আমার শার্ট, প্যান্ট, জাঙ্গিয়া খুলে ন্যাং*ta করে দিল। ফরসা ফরসা du**ধ দু**টোর ওপর বাদামী চাকতি একটু উঁচু হয়ে আছে।


তার ওপর ফুটে আছে লালচে টসটসে bo**টা। বাঁ দিকের du**ধে চাকতির পাশে কালো রঙের একটি তি*ল। Du**ধ দুটোয় দু’হাত বো**লাচ্ছি। নন্দিতা হাত দুটো ওপরে তুলে দিল। তাতে du**ধের শেপটা আরও সুন্দর হল।


আস্তে আস্তে du**ধ দুটো চট**কাতে শুরু করলাম। -কী নরম তুলতুলে। মুখে দিলেই যেন গিলে ফেলব। -ফেল না গিলে। গিলে ফেল।


দু*dh   দুটো  জো*ড়ে  জো*ড়ে  চ**টকাতে  শুরু ক**রলাম। -আhhhhহহহহহ…ব্য*থা করে দে। Kha, গিলে kha।


নন্দিতা আমার কাঁধ খি**মচে ধরে নিজের শorirটা তুমুল ঝাঁকাচ্ছে। -আয়, ঢোকা। Dhu*কিয়ে দে।


বলেই আমার ধ**Nটা চেপে ধরল দাঁড়া, আরও খেলে নিই। পরে Dhu*কাব। 


-নাহহহহ, এখনই Dhu*কাও, প্লিজ। পরে আবার খেলো। দাও, দাও না গো। দাও, প্লিজ দাও। আমি আর পারছি না।


নন্দিতাকে টেনে নিয়ে খা*টে ব*সলাম। ওকে তুলে নিলাম কো**লে। Dho*নটা বেশ ঠা**টিয়ে উঠেছে। চকচক করছে। শিরাগুলো দপদপ করছে। নন্দিতা সময় নিল না।


Dho*নটা   gu*দের    মু*খে  সেট করে নিয়ে এক চা**পে   Dhu*কিয়ে নিল। আমার গলা ধরে শরীরটা পেছনে ঝুঁকিয়ে দিল। তারপর একের পর এক tha*প। Gu**দটা পুরো ভে**জা। তাই Dho**নের যাতায়াতে কোনও অসুবিধাই হচ্ছে না।


-আhhআআআআআহহ ইইhইইইইই hআহআহ আhhআআআআহ উhউউ উউউhউউউমমhমমমম…


ওর পেটের কাছটা ধরে রেখেছি। দু*dh দুটো ঠা**পের তালে তালে ধিতাং ধিতাং নাচছে। বেশ কয়েকটা ঠাপ মা**রার পর শরী**রটা বার দুয়েক ঝাঁকুনি দিয়ে ঝড় থামাল নন্দিনী। আমাকে জা**পটে ধরে কাঁধে মাথা রাখল। খুব হাঁপাচ্ছে। এসি ঘরেও ঘামছে। পিঠটা আ**স্তে আ**স্তে ড**লে দিতে থাকলাম। -আমার বোধহয় অ**র্গাজম হয়ে গেল রে! এটুকু সময়েই একদম পাগল করে দিয়েছিস! ডাকাত একটা!


আমার পি**ঠে ন**খ দিয়ে হা*লকা আ**চড় দিতে দিতে ফিসফিসিয়ে বলল নন্দিনী। গ*লার স্বরে উপচে পড়া সোহাগ।  Dho*নটা   তখনও ওর gu*দে গাঁথা। খেলা বন্ধ হওয়ায় একটু ঝিমিয়ে পড়েছে। বললাম, -আমার কিন্তু আরও চাই। -হ্যাঁ তো। একটু রেস্ট নিয়ে করছি।


ঠোঁ**টে ঠোঁ**ট ডু*বিয়ে একটা গ**ভীর chu**মু দিল নন্দিনী। একটু পি*ছিয়ে গিয়ে  gu*দ  থেকে  Dho*নটা  বের করে আনল। রস মাখা  Dho*নে  আঙুল বো*লাতে বো*লাতে বলল, -পাগলা ঘোড়া!


কো**ল থেকে একলাফে নেমে বসে পড়ল পায়ের কাছে। ওর  gu*দের  রস মা*খানো আমার  Dho*নটা  কখনও cha*টছে, কখনও chu*ষছে। কখনও আবার লাল মুণ্ডিটার ওপর ji**ভ ঘো*রাচ্ছে।


সিগনাল পেয়েই Dho*নবাবাজী স্যা**লুট দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়ল। আমার হাত দুটো ঘু**রছে ওর গাল, গলা, কাঁধ, ঘাড়, বগল, পিঠে। নন্দিতা আমার দিকে তাকিয়ে। চোখে নেশা উপচে পড়ছে।


সাফ, মসৃণ ব**গল দু**টো ধরে টেনে দাঁড় করালাম। ডান দিকের Dhu**ধটা আ**স্তে আ**স্তে টেপা শুরু ক*রলাম। ক**চলানোর জো*ড় ক্রমশ বাড়ছে। লাল হয়ে যাচ্ছে Dhu**ধটা।


-আhহhহ…ব্য*থা ক**রে দে…kha… kha না রে, খা।


এরপর বাঁ দিকের Dhu**ধটার পালা। টেপাটেপির পর ঠোঁT,TA  ছোঁয়ালাম Boটার উঠর। নন্দিনীর শরীরে যেন বিদ্যুৎ খেলে গেল। Cha**টতে cha**টতে চো**sha শুরু করলাম BO*টা।


অন্যটার উপর আঙুল বোলাচ্ছি। একটা Dhu*ধ মুখে dhu*কিয়ে যেন গিলে ফেলার চেষ্টা। অ্যাত্ত নরম যে মনে হচ্ছে গিলে ফেলা যাবে। অন্য du*ধটা পাচ্ছে দলাই-মলাইয়ের মজা।


Du*ধ দুটো cha*টে-chu*ষে-টিপে  ka*মড়ে লাল করে দিয়েছি। তবু সুন্দর bo*টা দুটোর লোভ ছাড়তে পারছি না। Cha*টছি-chu*ষছি-হালকা Ka*মড়াচ্ছি। শক্ত হওয়ার পর bo*টা দুটো আরও টসটসে হয়ে গেছে। কী অপূর্ব! সারা দিন যদি এ দুটো নিয়ে কাটানো যেত!


নন্দিনীর শিৎকারে room ta  ভরে গেছে। ওকে কো**লে তুলে নিয়ে বি**ছানায় শো**য়ালাম। চোখ দুটো বন্ধ। বুক দ্রুত ওঠা-নামা করছে। পা দুটো ফাঁ*ক করে যেন ওর ইচ্ছেটা বোঝাতে চাইছে। আমি জিভ ডো**বালাম ওর না**ভিতে। তারপর পুরো পেটটা চা**টতে থা**কলাম। ন**রম তুলতুলে পে*ট। গভীর NA**ভি। নন্দিতা বারবার আমার মা**থাটা ওর gu**দের দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চে*ষ্টা করছে। পারছে না দেখে খি**স্তির বন্যা বইয়ে দিচ্ছে।

Gu**দের চারপাশে লালচে রঙের হালকা বা*LL। তার মাঝে উঁচু হয়ে চকচকে গোলাপী gu**দটা ফুটে আছে। -বগলের চুলও কি লাল? -উহু। শুধু নীচেরটা।


Pa দুটো ফাঁ**ক করে নন্দিতার নরম মসৃণ ফর্সা gu**দ  cha**টতে লাগলাম। Gu**দের চেড়ায় জিভ Dhu*কিয়ে দিয়ে cha*টলাম। Gu*দের পুরো চে**ড়াটা উপর নীচ করে চা**টতে লাগলাম। নন্দিনী প্রবল গোঙাচ্ছে। হাত দিয়ে আমার মা**থাটা বারবার শক্ত করে চে**পে ধরছে gu*দের মুখে। দম যেন আ**টকে আসে। আমি gu*দের খাঁজ চা-টতে চা-টতে gu*দের ফুটোর মধ্যে জিভ Dhu*কিয়ে দিয়ে ভেতরটা চা*টতে লাগলাম। রসে ভর্তি। চা*টছি, চু*ষছি। জিভ ডলছি ক্লিটোরিসে, ভালভায়।


নন্দিনী উত্তেজনায় দা*পাচ্ছে, বিছানার চা**দর টেনে লণ্ডভণ্ড করে দিচ্ছে।


-প্লিজ, এবার Cho**দ। আর পারছি না। Chu**দে আমার gu**দ ফা**টিয়ে দে।


আমি ওর পাশে শুয়ে পড়লাম। টেনে আমার ওপর তুললাম।


-বোস। ওপরে বসে তোর gu*দে BA**ড়া নে।


-আবার আমি ঠা**পব? তুই ঠা**পবি কখন?

-কর না, মা**gi।


Gu**দে BA**ড়া ঢু**কিয়ে নিল অবলীলায়। Gu*দ পুরো জল থইথই করছে। আমার পেট ভি**জে যাচ্ছে। নন্দিতা ওপরে বসে ঠা***পাচ্ছে। দু*dh দুটোর নাচ দেখছি প্রাণভরে। ও gu**দের মু**খটা হাত দিয়ে ড**লছে আর চেঁ*চাচ্ছে।


-উhuuউউউউউউউউ, gu**দ তো ফে**টে যাবে রে! কী মস্তি গো! দেওয়ালে কী gu*তোচ্ছে! এর নাম sha*লা  Cho**দা!


-এবার আমার দিকে পেছন ঘুরে কর।


Gu**দে BA*ড়া নিয়েই ঘুরে গেল। তারপর tha*পানো শুরু করল। Pa*ছাটা ছলাৎ ছলাৎ দুলছে। চটাচট চ***ড় মা***রতে থাকলাম দাবনা দুটোয়। বেশ কয়েকটা ঠা*P খাওয়ার পর বুঝতে পারছি, মাLL বের হওয়ার সময় হয়ে আসছে।

-নাম নীচে।

-নাহ, আরও করব।

-নাম। এবার আমি করব।

শুনেই লাফ দিয়ে উঠে gu**দটা ধরল আমার মুখের সামনে।


-চা*T। Cha*টে শুকিয়ে নে। হড়হড়ে হয়ে গেছে। Chu**দে মস্তি পাবি না।


Cha*টে-chu*ষে gu**দ যতটা পারলাম শুকনো করলাম। নন্দিতা মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে আছে। Du*ধ দুটো বা**তাবির মতো ঝুলে আছে।


-এব্বাবা ক*ন্ডোম লাগাতেই তো ভুলে গেছি। এবার দে।


-ক*ন্ডোম পড়তে হবে না। যা সুখ দিচ্ছিস তাতে ক*নডম পড়লে মস্তি কম হবে। 

-তারপর বেঁধে গেলে!

-কিস্যু হবে না রে পাগল। পিল খেয়ে নেব। তুই নিশ্চিন্তে মস্তি নে।


-সামনে দিয়ে না পেছন দিয়ে, কোন দিক দিয়ে ফেলব?

একটু ভেবে নিয়ে বলল,

-সামনে দিয়েই কর। তোকে দেখতে পাব। তুই আমার সব দেখতে পাবি।


হাঁটু থেকে পা দুটো বি**ছানার বা**ইরে বের করে রাখল নন্দিতা। ওপর দিকে তুলে পা দুটো ফাঁ**কা করে দিল। হাত দুটো ওপরে তোলা। ঠোঁ*ট আর দু*dhu দুটো তিরতির করে কাঁপছে। ওর দুই পায়ের ফাঁকে দাঁড়িয়ে নন্দিনীর NO*গ্নতা দেখছি। ওর দুটো স্ত*N দেখছি।


-এই বয়সে এই সাই**জের Ma**ই বানালি কী করে?

 দু*dh একটু কচলে Dho*নটা সেট করলাম gu*দের মুখে। তারপর গুঁতো। -আআআআআআআআআআ… একটা করে ঠা*P মা**রছি, কয়েক সেকেণ্ড থামছি। Dho*ন ঘোরাচ্ছি gu**দের ভেতর। ঠাপাতে ঠাপাতেই বগল চা**টতে লাগলাম। তারপর ঠোঁ*ট। নন্দিনী পা দুটো দিয়ে কো**মড় জা**পটে ধরছে।


-জো*রে। আরও জো*রে। Gu**দ পুরো chu**দে খাল করে দে। কারশেড করে দে। যা পারিস করে দে। খা*N*কির ছেলে Cho**দ, Cho*দ, আরও Cho**দ।মmmমমমমম আaahআ**আআআ ইee*ইইইইই আhহ আ*হ আহ উহ উহ উইইই উইইই


ঠা*পাচ্ছি আর দুটো দু*dh টিপছি।


-ঠা**পা। একটা টেপ, একটা খা। হেব্বি মস্তি হয়।

নন্দিতার কথা কেমন জড়িয়ে আসছে!


গ**দাম গ*দাম ঠা**পাচ্ছি। একটা দু*dh ডলছি। অন্যটার bo*টা cha*টছি, chu*ষছি। নন্দিতা কা*টা murgir মতো ছটফট করছে। গোঙাচ্ছে। কী বলছে বোঝা যাচ্ছে না।

-ইeeইইইইইই, আhহ আhহ আhহ আhহ

মা*LL আ**উট করার আগে নন্দিতার bo**টা দুটো জোরসে চেপে ডলতে শুরু করলাম। নন্দিতা শ**রীরটা ধনুকের মতো বেঁ**কিয়ে মো**চড় দিল। তারপর তীব্র চিৎকার,

আআআআআআআhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhhh

আমিও শরীর ঝটকা মেরে চেঁচিয়ে উঠলাম,

-আআআআআআআআহহohhhhhhhjjhhhhjjhhhh

নন্দিতার gu**দে গলগল করে মা*LL ঢেলে দিয়ে ওর ওপর গড়িয়ে পড়লাম। আমাকে জা**পটে ধরে পা দুটো দিয়ে আমার কো**মড় জ**ড়িয়ে ধ*রল নন্দিতা। দু’জনই প্রাণপণে হাঁ**ফাচ্ছি, ঘা**ম বেরোচ্ছে। নন্দিতা ঠোঁ**টে ঠোঁ**ট ডু**বিয়ে চু**মু খেল।


-কী সুখ দিলি রে! আমার আবার অর্গা**জম হল। 

-ধ্যাৎ, মেয়েদের এত জলদি অর্গা**জম হয় নাকি!

-হয় কি না জানি না, আমার হয়েছে। এত্তো মস্তি দিলে হবে না! কোত্থেকে শিখলি রে? তোর সুখ হয়েছে?

-পুরোপুরি।

-আমাকে আবার দিবি তো?

-চাইলেই দেব, তবে পরীক্ষার আগে না।

-ঠিক আছে।

Gu**দ থেকে Dho**ন বের করলাম। নন্দিতা gu**দে আঙুল দিয়ে ওর র*স মেশানো আমার মা**LL খে*ল। তারপর ফ্রেশ হতে দু’জন ঢুকলাম বাথরুমে।


সমাপ্ত

Previous Post Next Post

Contact Form