ভাবতাম আমার বউ ওর চেয়ে অনেক সুন্দরি, আমার সকল ডিমান আমার বউ ই-তো পুরন করছে। তাতে আমার উপর বউ বিশ্বাষ আরো বেড়ে যায়। ছুটির দিনে আমরা স্বামী-স্ত্রী প্রই দিনের বেলা চোদাচুদি করতাম যশাহানা প্রায়ই দেখতে পেত। এতে আমার বউওশাহানা দুজনেই মনে কিছু
করত না! আমিও মজা পেতাম। দিনে দিনে বেপারটা ডাল ভাতের মত হয় গেল। আমার বউ এর একটি ক্লোজ বন্ধবি ছিল নাম সীমা। বিয়ের দিন ওকে আমি দেখেছিলাম। দেখতে শ্যামলা বর্ন
কিন্ত অসম্ভব সেক্সি। বউ এর কাছে শুনেছি ওর নাকি চরিত্র ভাল না, কয়েক জনের কাছে নাকি
চোদাখেয়েছে।চোদার ব্যাপারে নাকি আমার বউকে নাকি পটাতে চেয়েছিল। কিন্তু আমার বউ পথে পা
দেয়নি। বিয়ের দিনএবংবিয়ের পরশ্বশুর বাড়িতে সীমাকে বেশ কয়েকবার দেখেছি আর কথা বলেছ
মনে হয়েছে ওর ভেতরে সত্যিই একটি কামভাব আছে। একদিন সীমা ঢাকাতে ওর বড় বোন
বাসায় বেড়াতে আসল। ঢকায় থাকব বেশ কয়েকদিন। আমাদের বাসায় ওনাকি দুই তিন দিন
জন্য বড়াতে আসবে। আমার অফিস ট্যুর প্রোগ্রাম পড়ল। পটুয়াখালীতে যেত হবে৬/৭দিনের জন্য। যেদিন আমি ট্যুর যাব সেইদিন সীমা আমার বাসায়। আমি ব্যাগ ট্যাগ নিয়ে সোজা অফিসে চলে গেলাম পরে পটুয়াখালীতে। অফিসে গিয়ে শুনলাম, ট্যুর প্রোগ্রাম বাতিল। ট্যুরে যাওয়া হল না। সন্ধযা
বাসায় চলে এলাম। বাসায় আমাকেদেখেআমার বউ তো অবাক। বললাম ট্যুর বাতিল হয়েছে। আমার বউ আর সীমা খুবই খুশি হল, বলল আমরা সবাইমিলে মজা করতে পারব। রাতে খাওয়া দাওয়া করে আমরা গল্প করতে শুরু করলাম। আমার বউএর অনুপস্থিতিতে সীমা আমাকে একব বলল, আপনি খুবই হ্যান্ডসম। উত্তরে আম বললাম তুমিও অনেক কিউট আর সীমা মুচকি হেসে বলল, তাইনাকি?


আমিঃ হ্যাঁ।

রাতে আমাকে খাটে শুতে হল। সীমা আর আমার বউ শুয়ে পড়ল নিচে তোশক পেতে। আমার বউ ম্যাক্সি আরসীমাসালোয়ার কামিজ পড়েছ দুই বান্ধবি গল্প করছিল এইভাবেঃ …সীমাঃ তোদের অসুবিধা করলাম।
বউঃ কিসের অসুবিধা?
সীমাঃ তোকে নিচে শুতে হল।
বউঃ আমার ভালই লাগছে।
সীমাঃ (আস্তে করে) যদি তোদের করতে ইচ্ছে করে?
বউঃ করব।
সীমাঃ আমি দেখে ফেললে?
বউঃ দেখলে দেখবি।
সীমাঃ শাহানার জন্য তোদের অসুবিধা হয় না?
বউঃ না।
সীমাঃ শাহানা কি দেখেছে
কখনো?
বউঃ অনেক দেখেছে। এখনতো
শাহানার সামনে করি। ওকে দেখি
দেখিয়ে করতে আলাদা মজা আছে।
সীমাঃ তোর জামাই শাহানাকে কিছু করে?
বউঃ ও খুব ভালো। এগুলো কিছু করে না, কোন আকর্ষন নেই।
সীমাঃ ও! আচ্ছা!
সীমা আর আমার বউ মনে করেছে আম ঘুমিয়ে গেছি। কিন্তু আমি চুপ করে শুনছি ওদের কথাবার্তা।
বউঃ তোদের সেই খালেদ ভাইয়ার কি?
সীমাঃ এখন আমি আর ধরা দেই না,
ভেবেছে আমি ওকে বিয়ে করব।
বউঃ বিয়ে করবিনা?
সীমাঃ না।
বউঃ তুই কি এসব আনন্দের জন্য করিস?
সীমাঃ হ্যা।
কতক্ষন ওরা চুপ হয়ে থাকল। তারপর সী
বলতে লাগল …
সীমাঃ তোর কি ভাইয়ের কাছে
যেতে ইচ্ছা করছে?
বউঃ কিছু কিছু
সীমাঃ যা
বউঃ তুই যে জেগে?
সীমাঃ কিছুই হবে না।।


সীমা আমার বউকে খাটের উপর আম
কাছে পাঠিয়ে দিল। আমার বউ আম
পাশে শুয়ে আমাকে
জাগাবারচেষ্টাকরল। আমি সারা
দিলাম। আমার বউকে জড়িয়ে ধরলাম
ম্যাক্সি উপরের দিকে টেনে ভোদ
হাত দিলাম।আমারবউএর ভোদা
আংগুলি করলাম। ভোদার লিপস এ
চিমটি কাটলাম। ম্যাক্সি পুরুটাই খুল
ফেললাম। আমার ধনখাড়াহয়ে গেল।
বেশি দেরি না করে বউএর ভোদার
ভেতর আমার ধন ঢুকালাম। খুব জোরে
ঠাপ দিতে লাগলাম। বউউঃআহঃ …
করতে লাগল। দেখলাম সীমা নড়াচড়
করছে। আমি আরো জোরে ঠাপাতে
লগলাম। বউ তাতেতারশব্দ করা
বাড়িয়ে দিল। এতে সীমার নড়াচড়
বেড়ে গেল। সম্ভবত সীমার সেক্স
উঠেছ।
এবার বউএর দুইপা উপরের দিকে তুলে
খেচতে লাগলাম। সীমাকে খুব
লাগাতে ইচ্ছা করল। সিমার কথা
মনেকরেবউএর ভোদা আরো বেশি কর
মারলাম। দেখলাম ভোদার মধ্যে ছি
ছির করে মাল বের হচ্ছে। আমার
বউআস্তেআস্তে যেয়ে সীমার পাশ
শুয়ে পড়ল।
সকালে আমার আগে ঘুম ভেংগে গ
দেখলাম আমার বউ আর সীমা এখনো
ঘুমাচ্ছে। শাহানা রান্না
ঘরেনাস্তাবানাচ্ছে। সীমা চিত হ
শুয়ে আছে। বুকে কোন উর্না নাই।
দুধগুলো বেশ বড় বড়। কামিজের উপরে
ফাকদিয়েদুধের উপরের অংশ দেখ
যাচ্ছে।
বাথরুমে চলে গেলাম আমি। গোসল
করে এসে দেখি আমার বউ এবং সীম
ঘুম থেকে উঠে পরেছে। আমার
বউবাথরুমএ চলে গেল।
সীমাকে বললাম কেমন ঘুম হল আপনার
সীমাঃ ভাল না।
আমিঃ কেন?
সীমাঃ আপনারা ঘুমাতে দিয়েছ
আমিঃ বুঝলাম না।
সীমাঃ আমি সব জানি, সব দেখেছ
আমিঃ আপনার কি ইচ্ছে করছিল?
সীমাঃ ইচ্ছে করলেই কি আপনাকে
পাব?
আমিঃ ইচ্ছে করেই দেখেন না?
সীমাঃ ঠিক আছে আমি ইচ্ছে করল
আমিঃ আজ রাতে হবে নাকি?
সীমাঃ ঠিক আছে।
আজকে ছুটির দিন ছিল। দুপুর পর্যন্ত বে
গল্প করলাম আমরা। ৩ টার সময় সিনেম
দেখতে গেলাম আমরা।
বাংলাসিনেমা। অন্ধকার হলের মধ্য
অনেকবার সীমার দুধ টিপেছি, বেশ
আনন্দ করে বাসায় ফিরলাম।
রাতে আমার বউ আর সীমা নিচেই শু
আমি খাটের উপর শুলাম। কতক্ষন আমা
তিন জন আলাপ গল্পকরলাম।একটু পরে
আমি ঘুমের ভান করে ঘুমিয়ে থাকল
আমার বউ আমাকে ডাকার চেস্টা ক
আমি সাড়াদিলাম না।
আমার বউ সীমাকে বলল ও ঘুমিয়ে গ
সীমাঃ কাল করেছ, আজ সারাদিন
বেচারা আমাদের নিয়ে ঘুরে
বেরিয়েছে, ঘুমাবে না?
বউঃ আমার ও ঘুম পাচ্ছে, ঘুমিয়ে যা
সীমাঃ কেন? আজ করবি না?
বউঃ না।
কিছুক্ষন পর দেখালাম, আমার বউ সত্য
ঘুমিয়ে গেছে। আরও এক দেড় ঘন্টা চ
যাবার পর আমার বউ যখনগভীরঘুমে তখ
সীমা এসে আমার শরীর স্পর্শ করতে
লাগল। আমি আস্তে করে সীমাকে
আমার পাশে শুইয়ে নিলাম।রুম এআধ
আধো অন্ধকার। কথাও বলা যাচ্ছে ন
যদি বউ জেগে যায়।
প্রথমেই আমি সীমার ব্রেস্ট এ হাত
দিলাম। হাতের মুঠোয় দুধ চেপে ধরে
টিপতে লাগলাম। কামিজ পুরুটা
খুললামনা।উপরের দিকে টেনে দিয়
নিচ দিয়ে হাত দিয়ে আবার দুধ
টিপলাম। খুবই ভাল লাগছিল সীমার
টিপতে। গালেচুমুখেলাম, ঠোটে চুমু
খেলাম, নিপল মুখে নিয়ে চুষলাম।
সীমা নিজেউ আমার পেনিস ধরল আ
মেসেজ করতেলাগল।সীমার পাজাম
ফিতে খুলে পাজামাটা নিচের
দিকে নামিয়ে দিলাম। ভোদায় হ
দিলাম, দেখলাম ভিজেগেছে।
আঙ্গুলদিয়ে ওর ভোদা লিকিং করল
ভেতরটা অনেক পিচ্ছিল। আমি দের
না করে আমার ধন ঢুকিয়ে দিলামওর
ভোদারভেতর। আস্তে আস্তে ঠাপ
দিতে লাগলাম। আমি অনেকক্ষন ধর
উত্তেজিত ছিলাম তাই বেশি সময়
মালধরে রাখতেপারলাম না। ওর
ভোদার মধ্যেই মাল আউট করতে থাক
হঠাৎ দেখলম শাহানা উঠে
বাথরুমেযাচ্ছে, শাহানাসব দেখে
ফেলল। যাই হোক সীমা আমার বউ এর
কাছে আস্তে করে গিয়ে শুয়ে পড়ল।
সকালে আমি ঘুম থেকে আগে আগে
উঠে রান্না ঘরে গেলাম, শাহানা
নাশ্তা বানাচ্ছে। শাহানাকে
বললাম কাল রাতেকিছুদেখেছিস?
শাহানাঃ দেখেছি।
আমিঃ কি দেখেছিস?
শাহানাঃ সীমা আপার সাথে আপ
করছেন।
আমিঃ তোর আপাকে বলিস না, কে
শাহানাঃ আচ্ছা।
আমিঃ তোর কি কিছু করতে ইচ্ছে
করে?
শাহানাঃ হ্যাঁ করে।
আমিঃ আমার সাথে করবি?
শাহানাঃ হ্যাঁ করব।
আমি অফিসে চলে গেলাম। বিকেল
বাসায় আসি। দেখি আমার বউ বাস
নেই। সীমা আর আমার
বউমার্কেটেগেছে। আমি শাহানা
একা পেয়ে গেলাম। শরীরের মধ্যে
সেক্স এর ঝিলিক বয়ে গেল। দেখলা
শাহানাওঘোরাঘোরিকরছে, ওকে
ডাক দিয়ে বিছানায় বসালাম, হাটু
উপর শুইয়ে দুধ টিপলাম। ছেরির দুধগুল
বেশ ভালো, সুঢৌল স্তনযাকে বলে।
আমি বেশ জোরে টিপতে থাকলাম,
বললাম তাড়ারাড়ি পাজামা খুল,
তোর আপু চলে আসতেপারে।শাহান
পাজামা খুলে ফেললে ওকে খাটে
উপর চিৎ করে শুয়ালাম। ওর ভোদা এক
দেখলাম, খুব সুন্দরআরমাংসল, একদম ক্ল
শেভড। ওকে বললাম কিরে তোর
ভোদায় তো কোন বাল নেই, একদম
ফর্সা। শাহানাবললআপনি লাগাবে
দেখে আজকেই সব সাফ করছি। ভোদা
সুন্দর করে কতক্ষন হাতালাম, টিপলাম,
আংগুলিকরলাম।খুব বেশি দেরি করল
না, কনডম পড়ে নিলাম। দুই পা উপরের
দিকে তুলে বাংলা স্টাইলে
শাহানার ভোদারভেতরআমার ধন
ঢুকিয়ে দিলাম। দুধ টিপতে টিপতে
ঘন ঘন ঠাপাতে ঠাপাতে মাল আউট
করলাম।
শাহানা অনেক মজা পেল, আমাকে
ছাড়তে চাইছিল না। বলল, দুলাভাই
আপনি যখন চাইবেন তখনি
আমিআপনারকাছে আসব আর আপনি
আমাকে লাগাবেন !!!
কিছুক্ষন পর আমার বউ আর সীমা চলে
আমি বাথ রুম থেকে হাত মুখ ধুয়ে বে
হচ্ছিলাম, আমার বউ বলল, তুমি কখন
এসেছ? বললাম, এইতো একটু আগেই
এসেছি, এসেই হাতমুখ ধুলাম।
রাতে আমর বউ আমার কাছে শুল। কতক্
গল্প করলাম, মাঝে মাঝে আমার বউএ
ব্রেস্ট এ হাত দিচ্ছিলাম, টিপছিলা
বললাম লাগাবো? দেখলাম বউএর ইচ্ছ
আছে। বললাম, লাইট অফ করে দিই? বউ
বলল, দিতে হবেনা।আস্তে করে বলল
সীমা দেখে ফেলবে। ও বলল, দেখুক,
কিছু হবে না।
বউএর ম্যাক্সি খুলে ফেললাম, একটু ক
করে নিয়ে এক পা উপরের দিকে তুল
ভোদার মধ্যে ধন ঢুকিয়ে দিলাম,
দেখলাম ভোদার মধ্যে পচ পচ করে
আওয়াজ হচ্ছে। আমি জোড়ে ঠাপাত
লাগলাম, বউ উহঃ আহঃ …
আওয়াজকরছে। কিছুক্ষন পড়ে দেখলাম
তার ভোদা থেকে আমার ধন বের কর
নিল। আমাকে চিৎ করে শুইয়েআমারধ
ভদায় ঢুকিয়ে বসে বসে ঠাপ দিতে
লাগল। চুল গুলো এলমেল হয়ে যাচ্ছিল
দেখলাম আমার বউ
সীমারদিকেতাকিয়ে মিট মিট কর
হাসছে। এবার আমার বউকে হাটু গের
বসতে বললাম, ডগি স্টাইলে ওর
ভোদায়ধনচালালাম। বউএর মাল আউট
কিছুক্ষন পর আমারটাও হল।
শুয়ে আছি, ঘন্টা খানেক পরে দেখল
বউ গভির ঘুমে আচ্ছন্ন। আমি উঠে সীম
কাছে গেলাম। সীমা জেগে আছে,
লাইট জ্বালানই আছে, নিভালাম ন
সীমার সালোয়ার কামিজ খুলে
ফেললাম। ভোদাট আবার দেখা হয়ে
গেল।একটুএকটু বাল আছে, বেশ খাসা
ভোদা। ভোদার লিপ্স নাড়াচাড়া
করলাম, জ্বিভ দিয়ে চুষলাম। ব্রেস্ট
টিপছিলাম, নিপলদুটি খুব সুন্দর। নিপল
আংগুল ঘষলাম, সীমা খুবই হন্নে হয়ে
গেল। আমি ওর দু পা ফাক করে ভোদ
ভেতরধনদিলাম। কতক্ষন ঠাপানোর পর
ওকে কাত করে শুইয়ে আমার বউএর
স্টাইলে আবার ঠাপাতে লাগলাম।
নদীরউত্তালঢেউএর মত ঠাপাতে
লাগলাম। দেখলাম মাগী একটু নিস্ত
হল, মনে হল ভোদার ভেতর থেকে গরম
পানি বেরহচ্ছে।আমি আরো জোড়ে
ঠাপিয়ে আমার মাল আউট করলাম।
সকালে আগে আগে উঠে পরলাম। বউ
সীমা ঘুমিয়ে। রান্না ঘরে গিয়ে
ফ্লোরে মাদুর বিছিয়ে
শাহানাকে লাগালাম।।


ভার্সিটির চরিত্রহীন টিচার আমার বান্ধ!বীর সাথে যা করল❤️‍🔥 https://reelsfb99.blogspot.com/2025/01/blog-post_36.html