ব্ল্যাক ভাইরাস--পার্ট ১


❤️‍🔥হিয়া তোর ফি/গা/র তো জোশ চল না একদিন দুজনে গ্রুপ Study করি আমার বাসায়, তোর শরীর টা ভোগ করার ইচ্ছে খুব,তোর স্ত*ন টা জোস কাল আমার বাসা পুরো ফাঁকা থাকবে😘

,

হিয়া-না রে দোস্ত আমার bf  যেতে দিবে না,

মিঠু- তুই বলে যাবি নাকি, অনেক মজা হবে চল না যাই,তোকে দেখে আমার এখনি ইচ্ছে করছে,,,,,,,,?

,

হিয়া হেসে বলে মিঠু অধৈর্য্য হওয়া যাবে না,একদিনের জন্য আমি তোর, ফ্রেন্ড হিসেবে পেতেই পারিস আমাকে সে অধিকার তোর আছে, 

সঠিক সময় আসুক তারপর, 

যদি আমার bf জানতে পাতে তাহলে আমার সমস্যা হবে রে,

,

হিয়া- চল ক্লাসে যাই,


হিয়া আর মিঠু দুজনে বেষ্ট ফ্রেন্ড 

কলেজে যতক্ষন থাকে দুজনে সুপার গ্লো আঠার মতো লেগে থাকে,

দুজনে অনার্সে পড়ে,

আর হিয়ার বফ নীল টুটু কোম্পানির

ম্যানেজার একেবারে তা নয়,কাজ আছে প্রতিদিন রুটিন অনুযায়ী চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়া, এ পর্যন্ত কম করে 

হলেও ২-৩শত চাকরির ইন্টারভিউ দিয়েছে, আর বাকি সময় আড্ডাবাজি 

করা আর বাপের বকা শুনা,

,

হিয়া আর মিঠু  ইউনিভার্সিটির ওয়াশরুমে, মিঠু বলল কি ব্যাপার ওয়াশরুমে নিয়ে আসলি কেনো আমাকে,


হিয়া-তুই না একটু আগে বললি তোর আর তর সইছে না,

বলে হিয়া তার টপ ব্রা খোলে নরম 

স্ত*ন বের করে দিলো,

তাই দেখে মিঠুর চোখ কপালে উঠে পড়লো,

মিঠুর শা*রী*রি*ক চা*হি*দা জেগে উঠে হিয়ার গাঁয়ে হাত দিতেই, 

হিয়ার ফোন টা বেজে উঠে,

ব্যাগ থেকে ফোন টা বের করে দেখে 

নীল ফোন দিচ্ছে,


হিয়া রিসিভ করে,

হিয়া- হ্যালো আমি ইম্পর্টেন্ট ক্লাসে আছি পড়ে কথা বলছি,


নীল- আমি তোমার ডিপার্টমেন্টের সামনে তুমি কই,

আমি আসবো,,


হিয়া- না না ক্লাস শেষ আমি এখনি আসছি তুমি সেমিনারে বসো,


মিঠু হিয়া কে আবার জরিয়ে ধরতে চাইলে ছিটকানি দিয়ে ব্রা আর টপ পড়ে নেয়,


মিঠু - কি এমন করছিস কেনো কিছুই

তো করলাম না,


হিয়া; পড়ে হবে সব সেমিনারে নীল বসে 

আছে দেখলে সব শেষ, তোর আমার খবর করে ছাড়বে,


হিয়া তারাতাড়ি বের হয়ে সেমিনারে 

আসলো,


হিয়া- তুমি এই সময় কলেজে কি মনে 

করে,


নীল- কেনো আমি কি তোমার সাথে 

দেখা করতে আসতে পারি না,


হিয়া- না তা আসতে পারো,

নীল- তুমি না বললা ক্লাসে ছিলা তা চুল গুলা এমন এলোমেলো কেনো,


হিয়া- না ঐ ফ্যানের বাতাসেসে এলোমেলো হয়ে গেছে,


নীল- এই শীতে ফ্যান কি এমন ক্লাস করছিলে যে এমন ঘেমে গিয়েছো,,,


হিয়া- কি কি ববলতে চাও তুমি? 


নীল-এমন তোতলাচ্ছো কেনো,কি 

হয়েছে,


হিয়া- কোকোই না তো,

এমন সময় মিঠু আসলো,


নীল মিঠু কে দেখে আরে মিঠু কি খবর বলে হাত হ্যান্ডশেক করলো,,, 


নীল বলল কি ব্যাপার, আজকাল প্যান্টের চেইন খোলা রেখে ঘুরে বেড়াও দেখছি,


মিঠু- আসলো ওয়াশরুমে গিয়ে ছিলাম তো লাগাতে মনে নাই,


নীল- ওয়াশরুম নাকি অন্য কিছু,


তখন হিয়া আর মিঠুর মুখে কোন কথা নাই,কলিজা শুকিয়ে গেছে দুজনের, 


তখন নীল হো হো হো করে হেসে আরে ম্যান আমি জোক্স করলাম আর তোমরা সেটা seriously নিলা,,,


নীল-আচ্ছা যাই আমি কাজ আছে, 

নীল চলে গেলো হাসতে হাসতে, 

হিয়া আর মিঠু শ্বাস ছেড়ে বাঁচা গেলো,

,

মিঠু বলল এখানে করাটা রিস্ক হবে 

কাল আমার বাসায় একদম নিরাপদ আর প্রটেকশনসহ, 


হিয়া- নীল আসাতে ভালই হইছে, আজ তো প্রটেকশন ছিলো না যদি হয়ে যেতো তাহলে তো আমি প্রেগন্যান্ট হয়ে যেতাম, 


মিঠু- হুম ঠিক কিন্ত ধরা পড়লে কি হতো ভাবছিস,


হিয়া- বাদ দে, আমি বাসায় যাবো, কাল 

দেখা হবে,


পরেরদিন,,,,,


হিয়া আর নীল ক্যাম্পাসে বসে এমন সময় মিঠুর আগমন, 

মিঠু আসাতে নীল বিরক্ত বোধ করলো, 

আসলো তো আসলো এসেই হিয়ার গলা জরিয়ে ধরলো,

,

তারপর মিঠু বলল ক্লাসে যাবি না, 


নীল এমন সময় বলল কি মিঠু ভাই তোমার  বান্ধুবির সাথে হাগ করলা আমার সাথে করবা না,

আসো হাগ করি আসো, 


মিঠু; না ভাই ক্লাস আছে চল হিয়া ক্লাসে যাই,,


নীল/ আচ্ছা পড়ে হাগ করবো,


দুজনে ক্লাসে চলে গেলো কিন্ত নীল ভাবলো আজ সারাদিন দুজনের উপর 

নজর রাখবে,,,


যেই ভাবা সেই কাজ নজর রাখলো ক্লাস শেষ করে একটা ফার্মেসিতে  গেলো কিছু একটা কিনে মিঠুর বাসায় সোজা,


নীলও পিছন পিছন গেলো, 


দেখলো মিঠুর বাসায় যেতে ৩০ মিনিট 


নীল মিঠুর দরজায় গিয়ে ঠক ঠক, 


অর্ধ উলঙ্গ অবস্থায় মিঠু দরজা খোলে 


হা,আর নীল ভিতরে উঁকি মেরে দেখতে পেলো হিয়া অর্ধ উলঙ্গ হয়ে চিত হয়ে শুয়ে আছে,


নীল হাত তালি দিয়ে বলল কি ফ্রেন্ড, 


সব লোটে খাচ্ছে আর আমি বফ আঙুল চুষি, 


২টারে ইচ্ছা মত উরাধুরা মাইর দিয়ে বের হয়ে গেলো নীল,


পরেরদিন নীল খুব দেরিতে ঘুম থেকে উঠে, 


প্রতিদিন কার রুটিন চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়া,


তাই কোট টাই পড়ে, 


রওনা হল চাকরির  ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য,


মিঠুর বাড়ির সামনে দিয়েই যাচ্ছিলো 


অনেক লোকজনের ভিড় নীল রিকশা ওয়ালা মামা কে জিজ্ঞেস করে মামা এখানে কি হয়ছে,


মানুষ খুন হয়ছে মামা,


নীল কথা টা শুনে নামে আর কে খুন হয়ছে তা দেখার জন্য বাড়ির ভিতরে যায়,


যেতে যেতে মিঠুর সেই রুমে গিয়ে দেখলো মিঠুর দেহ টা ফ্যানের সাথে 

ঝুলে আছে নীল ভয়ে কিছুটা পিছু হটে যায় কারন মিঠু কে খুব নির্মম ভাবে মারা হয়ছে মিঠু একদম উলঙ্গ, 


চোখ দুটো তুলে ফেলা হয়ছে,


লিঙ্গ কেটে মুখে বেঁধে দেওয়া হয়েছে,


আর সারাশরীর ব্লেড দিয়ে কেটে লবন দেওয়া হয়েছে আর বুকে রক্ত দিয়ে লেখা i am back!


ব্ল্যাক ভাইরাস - সিজন ২

পর্বঃ ১

Previous Post Next Post

Contact Form