গ্রামে কচি কচি মেয়েদের ভোদা আর দুধ দেখা যত সহজ ওদেরকে চোদা অতটা সহজ নয়। তবে লেগে থাকলে ফল পাওয়া যায়, এটা নির্মম সত্য। গ্রামের মেয়েরা চিটিং জানে না, ওরা যেটা করে মন থেকেই করে।
আমি রবি। আমি এখন বেশ বড় হয়ে গেছি আর ততদিনে আমার মেয়ে মানুষ চোদার অভিজ্ঞতাও বেশ বেড়েছে। আমার এসএসসি পরিক্ষা শেষ হওয়ার পর অখন্ড অবসর তিন তিনটে মাস। শহরে বেশ ভালোই ছিলাম কিন্তু গ্রামে ফিরে কেমন যেন নিজেকে অলস মনে হতে লাগলো। তাছাড়া গ্রামের পরিবেশ অনেকটা পাল্টে গেছে। সেজন্যে আমিও ভিতরে ভিতরে প্রচন্ড কামোনা ভাব অনুভব করতে লাগলাম।
এভাবে হাত মেরে আর কতো দিন চলবে। মেয়েদের সাথে চোদাচুদি করলে শরীরে উত্তেজনা কমে যায় অনেক। তবে হাত দিয়ে সেক্স করলে কয়েক ঘন্টা বাদে আবার সেক্স করতে মন চায় এই বুঝি আবারও হাত মারি। এই উত্তেজনা যন্ত্রণার মতো কাজ করে। ভিতরে ভিতরে নিজেকে শেষ করে দেয়।
চোদার যন্ত্রণায় চলে আসি নানির বাড়ি। আমার মামাতো বোন আছে অনেক। ওদের চুদতে পারি কিনা সেই মতলবে এসেছি। রাতে মামাতো বোন দের সাথে ঘুমানো আমার জন্য হয়ে গেল উৎসবের রাত। প্রতি রাতে সবগুলো মেয়ের ভুদা নেড়ে দেখে পরে যেটার ভোদা সবচে বেশি ভালো লাগতো সেটার সাথে নুনু ঘষিয়ে মাল আউট করতাম। কারো সালোয়ারের ফিতা খুলে ভোদায় হাত বুলাতাম কারো দুধ টিপে দিতাম।
কচি মেয়েদের দুধ টিপতে সবচে বেশি ভালো লাগে এটা নরমও না আবার শক্ত না। সালোয়ারের উপর দিয়ে খুব চুদেছি পাছায় ধোন ঠেকিয়ে। আলসে সবার মাঝে সুয়ে একজনের ভোদায় নুনু ঢুকিয়ে দেওয়ার পর যদি ব্যথায় শব্দ করে উঠে। তাইলে তো সব শেষ আর চেষ্টা করতাম মামা মামির রাতে চোদা চুদি করে কি না তা দেখার খুব ইচ্ছে হতো।
কিন্তু এভাবে আর কতদিন? ভোদার ফুটোতে নুনু না ঢোকালে কি আর পরিপুর্ন সুখ পাওয়া যায়? কিন্তু কোথায় পাই সেই ভোদা? এভাবেই পুরো মৌসুম শেষ হয়ে গেল। আমি নানি বাড়ি থেকে চলে আসলাম। আমি আবার একা হয়ে গেলাম আর আমার মাথার মধ্যে মেয়ে চোদার নেশার পোকাটা সবসময় কামড়াতে লাগলো।
বর্ষা এসে গেল আর বৃষ্টিও শুরু হয়ে গেল। এই আর এক জ্বালা! বর্ষার দিনে গ্রামের কাচা মাটির রাস্তা কাদায় পিচপিচে হয়ে যায়, বাইরে বেরোতে ইচ্ছেই করে না। সেদিনও সকাল থেকেই আকাশটা মেঘে ঢাকা ছিল কিন্তু বৃষ্টি হবে হবে করেও হচ্ছিল না। বেলা বাড়ার সাথে সাথে আকাশটাও কালো হতে শুরু করলো কিন্তু বৃষ্টি হলো না। বাড়ির লোকজন সবাই আকাশের এমন অবস্থা দেখে বৃষ্টির কথা ভুলে কাজ কর্ম করতে লাগলো।
আমাদের পরিবারে সবাই মিলেমিশে এক সাথেই থাকে। জেঠা, জেঠি, চাচাতো বোন এদের সব বিয়ে হয়ে গেছে একটা বাদে, চাচাতো ভাই আর ভাবি আছে। আচ্ছা চাচতো বোনকে চুদতে পারলে কেমন হয়। পুকুরে সাতার শেখানোর বাহানা করে কতো দুধ টিপে দিয়েছি ভোদায় হাত দিয়েছি। শুনেছি সামনে বিয়ে হবে যদি অগঠন হয়ে যায় এর থেকে ভালো চাচতো বোনকে নিয়ে না ভাবাই ভালো।
এভাবেই দুপুর গড়িয়ে গেল। দুপুরের খাবার খেয়ে বেশ ঠান্ডা লাগছে দেখে একটা চাদর গায়ে দিয়ে বিছানায় শুয়ে শুয়ে উপন্যাস পড়তে লাগলাম। ঠিক তখুনি টিনের চালে বৃষ্টির ফোটার শব্দ পেলাম। কিছুক্ষণের মধ্যেই চালের উপর হাতুড়ি পেটানোর মত শব্দ হতে লাগলো।
কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি বলতে পারবো না। ঘরের দরজাটা খোলায় ছিল, গ্রামের বাড়িতে চুরি টুরির ভয় নেই, তাই নিশ্চিন্তে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। গভীর ঘুমে স্বপ্ন দেখলাম, কেউ যেন আমার ধোন ধরে আছে। অনুভুতিটা এতোই বাস্তব মনে হলো আমার ঘুম ভেঙে গেল আর আমি আবিষ্কার করলাম যে খাটে আমি একা নই, আরেকটা শরীর আমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাচ্ছে। আমি তার বুকের মধ্যে আলিঙ্গনে আবদ্ধ। তার গভীর গরম নিঃশ্বাস আমার চোখে মুখে লাগছে। আমি আরো বুঝতে পারলাম যে মুখোমুখি শোয়া আরেকটি শরীর তার একটি পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দিয়েছে।
শুধু পার্থক্য হলো আমি চাদরে নিচে যে আছে সে চাদরের উপরে। আমি আরেকটু ধাতস্থ্ হয়ে আরো কিছু বিষয় খেয়াল করলাম। ঠান্ডা আবহাওয়ায় গভীর ঘুমের সময়ে আমার নুনুটা প্রচন্ড ভাবে শক্ত হয়ে আছে। লুঙ্গি উঠে গেছে কোমড়ের উপরে। আর আমার নুনুর মাথাটা উপরে হাত দিয়ে রেখেছে ।
আমার হার্টবিট বেড়ে গেল, বুকের মধ্যে ধরাস ধরাস শব্দ হতে লাগলো। তখনো টিনের চালে মুষলধারে বৃষ্টির শব্দ দমাদাম হাতুড়ি পিটিয়ে যাচ্ছে কিন্তু মনে হলো আমার হৃৎপিন্ডের শব্দ সেই শব্দের চেয়েও জোরে হচ্ছে। মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে টিনের ফুটোয় দিয়ে আলো আসলেও আমি এখনো নিশ্চিন্ত নেই কে আছে আমার সাথে মানুষ, জ্বীন নাকি আমার কল্পনা।
আমি আর কৌতুহল দমাতে পারলাম না। আস্তে করে মুখের উপর থেকে চাদরটা নামিয়ে দিলাম এবং যা দেখলাম তাতে আমার একটা হার্টবিট মিস হয়ে গেল। মেয়ে মানুষ তো বটেই এবং সে আর কেউ নয় আমারই খুশি ভাবি। আমার চাচাতো ভাই রাফির এর বৌ।
খুশি ভাবির কথা বলি। বয়স ২৫, উচ্চতায় ৫ ফুট ৩, ফিগার ৩৫-৩০-৩৮, দারুন দেখতে আর দুধে-আলতা গায়ের রং। আমার চাচাতো ভাই রাফির সাথে বিয়ের পর সবাই বলাবলি করতো খুশি ভাবি যদি শহরের মেয়ে হতো তাহলে নির্ঘাৎ সিনেমার নায়িকা হতো। আসলেও তাই-ই, খুশি ভাবি ছিলেন অসাধারণ সুন্দরি, গ্রামের যুবক ছেলেদের ঈর্ষা। সবাই মনে মনে রাফি ভাইকে হিংসে করতো এমন একটা সুন্দর বৌ পেয়েছে বলে। ভাবির ত্বক ছিল দারুন, দাতগুলো ঝকঝকে সাদা, যেমনটা টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনে দেখা যায়।
খুশি ভাবি এত সুন্দর ছিলেন যে আমি যখনি সামনে যেতাম একদৃষ্টিতে খুশি ভাবির মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম, কেন যেন ভাবির মুখটা দেখে যেন আশা মিটতো না। সেটা ছিল প্রকাশ্য, আর গোপনে চুরি করে ভাবির টাইট ব্লাউজের ভেতর থেকে ফুটে থাকা ভরাট নিরেট বড় বড় দুধগুলোর শোভাও দেখতাম।
ভাবি আমার তাকিয়ে থাকা দেখে ঠাট্টা করে বলতেন, কি রে রবি, অমন করে কি দেখিস?
আমি বলতাম, তুমি খুউব সুন্দর।
ভাবি এক ঝলক হাসি দিয়ে বলতেন, গাছে বেল পাকলে কাকের কি রে? যা বাড়ি যা।
কিন্তু এখন দিনে দিনে খুশি ভাবির রূপ লাবন্য গৌন হয়ে যায় আর মলিন হতে থাকে। রাফি ভাই আগে খুবই ভালো ছিলো কাজ কাম করতো। কয়েক বছর হলো এলোমেলো হয়ে গেছে এই নিয়ে পরিবারে দারুন অশান্তি, রাফি ভাই ঠিকমত বাড়ির কাজকর্ম করেনা, সময়মত খায় না, মাঝে মাঝে রাতে বাড়িও আসে না। আর সেই একই কারনে খুশি ভাবিকে সবসময় লাঞ্ছনা গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।
সেদিন ভাবি কি করে আমার বিছানায় এসেছিলেন আর আমাকে জড়িয়ে ধরে শুয়েছিলেন সে কাহিনি আমি পরে ভাবির কাছ থেকে জেনেছিলাম। ভাবি সেদির আমাদের উঠান দিয়ে মুদির দোকানে যাচ্ছিলেন। কিন্তু ঠিক যখন আমার ঘরের কাছে আসেন তখুনি বড় বড় ফোটায় বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। ভাবি দ্রুত আমার ঘরের বারান্দায় উঠে পড়েন কিন্তু প্রবল বাতাসের ঝাপটায় সেখানেও বৃষ্টির পানি চলে আসছিল আর ভাবিকে ভিজিয়ে দিচ্ছিলো। একে তো প্রবল বাতাস আর ঠান্ডা, তার উপরে বৃষ্টিতে শাড়ি ভিজে যাওয়াতে ভাবির প্রচন্ড শীত লাগে।
কোন কিছু চিন্তা না করেই ভাবি শুধুমাত্র নিজেকে শীত আর ঠান্ডার হাত থেকে বাচানোর জন্য আমার দরজায় খোলা দেখে আমাকে ডাক দেয়। ডাকে সাড়া না পেয়ে আমার ঘরে ডোকে। প্রথমে অন্ধকারে তেমন কিছুই দেখতে না পেলেও একটু পর চোখে অন্ধকার সয়ে এলে ভাবি দেখেন যে বিছানায় আমি ঘুমাচ্ছি। ভাবি আমার পাশে বসে থাকে। বৃষ্টি কমার কোন রকম লক্ষন দেখা যাচ্ছিল না, একনাগাড়ে প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে।
বৃষ্টির শব্দে ভাবির ঝিমুনি লেগে যায়, তাছাড়া হাল্কা শাড়ি ভিজেছে এর জন্য ঠান্ডাও লাগছিল। গায়ে দেবার মত কিছু একটা খুজলেও অন্ধকারে কিছুই পায় না। আবার এসে খাটের প্রান্তে বসে। ঠান্ডা আর ঝিমুনিতে ভাবিকে কাহিল করে ফেলে এবং তখন অন্য কোন উপায় না দেখে ভাবি সরাসরি আমার খাটে শুয়ে পড়ে আর সাথেই সাথেই গভীর ঘুমে তলিয়ে যায়। ঠান্ডার কারনে ঘুমের মধ্যেই নিজের অজান্তে আমাকে জড়িয়ে ধরে বাম পা আমার কোমড়ের উপর তুলে দেয় !!
যা হোক আবার মুল ঘটনায় ফিরে আসি। খুশি ভাবিকে বুকের মধ্যে পেয়ে আমি প্রথমে হতভম্ব হলেও আস্তে আস্তে যখন একটু ধাতস্থ্ হলাম আমার ভিতরের নারী খেকো রাক্ষসটা জেগে উঠতে শুরু করলো। অবশেষে সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেললাম, আজ যে করেই হোক খুশি ভাবির যৌবন চেখে দেখতে হবে। এ কথা ভাবার সাথে সাথে আমার নুনুটা যেন আরো এক ইঞ্চি বড় হয়ে গেলো আর আরো শক্ত আর মোটা হয়ে গেল। মনে মনে ছকটা কষে ফেললাম।
আমি চাদর ফেলে দিয়ে ভাবি সাথে আগে এক সুতায় আবদ্ধ হলাম। তারপর ধীরে ধীরে শাড়ি তুলে কোমরের উপরে রাখি যদিও শাড়ি হাটুর উপরেই ছিলো তুলতে কোন অসুবিধা হলো না। এদিকে আমার উপরে তো ভাবির পা তোলাই আছে। আমার নুনুর মাথা খুশি ভাবির শরীরে চুমু খাচ্ছে, এখন যে করেই হোক ওটাকে ঠেলে ভিতরে ঢোকাতে পারলেই হলো।
তারপরে যা হয় দেখা যাবে, ভাবি আর যা হোক আমাকে বকা দিতে পারবে না। কারণ ঘুমের মধ্যে কত কিছুই তো হতে পারে! তাছাড়া ভাবিকে তো আর আমি ডেকে এনে পাশে শোয়াইনি, ভাবি নিজেই শুয়েছে, আমাকে জড়িয়ে ধরেছে এবং গায়ের উপর পা তুলে দিয়ে ওর ভুদার সাথে আমার নুনুর মাখামাখি করিয়েছে, কাজেই এ ব্যাপারে আমাকে দোষারোপ করতে পারবে না।
আমি একটু নড়েচড়ে ভাবিকে আরো শক্ত এবং নিবিড়ভাবে জড়িয়ে ধরলাম। এতে আমার নুনুটা বেশ ভালভাবেই ওর ভুদার সাথে চেপে বসলো। আমি আমার কোমড় নাড়িয়ে নুনুটা ওর ভোদার সাথে একটু একটু ঘষাতে লাগলাম। আন্দাজে ঘষিয়ে ওর ভুদার গর্তের সন্ধান করতে লাগলাম এবং একসময় আমার ইপ্সিত লক্ষ্যে পৌছে গেলাম। জায়গাটা নরম তুলতুলে, আমি নুনুর মাথাটা কায়দা করে আরো গভীরে ঢোকাবার চেষ্টা করতে লাগলাম। যেহেতু ভোদার ফুটোটা ভোদার ঠোটে ঢাকা থাকে কাজেই ঠোট ফাক করতে না পারলে আসল কাজটা হবে না।
আমার নুনুর মাথা দিয়ে লালা বেরুচ্ছিল, আমি নুনু ঘষানোর ফলে সেগুলি ভোদার ঠোটে লেগে বেশ পিছলা হয়ে গেল, ফলে আমি নুনুতে ঠেলা দিলেই নুনুটা হয় উপরের দিকে আর না হয় পিছনের দিকে পিছলে যাচ্ছিল, কিছুতেই ভোদার ঠোট ফাক করে ভেতরে ঢুকতে পারছিল না। আমি ভাবির মুখের দিকে তাকিয়ে ওর ঘুমের গভীরতা বোঝার চেষ্টা করলাম। কিন্তু আলোর স্বল্পতার কারণে সেটা ভাল বোঝা যাচ্ছিল না। ভাবির চোখের পাতা কাপলো কি কাপলো না, গালের মাংস নড়লো কি নড়লো না কিছুতেই বুঝতে পারছিলাম না।