অরুর উল*ঙ্গ দে%হের চাহিদা😘

 


বিবস্ত্র অবস্থায় খাটে এলোমেলো হয়ে পরে আছে অরু।  সাদা বিছানায় লাল র'*ক্তের ছো"প ছো"প দাগ। স্বামি নামক লোক টা পাশে বসে সি*গারেট  টানছে আর আড়চোখে অরুকে বারবার দেখছে।অরুর এই অবস্থা দেখে বা অরুর চোখের পানি দেখে তার বিন্দুমাত্র দয়া হচ্ছে কি  না জানা নেই। কিন্তু অরুর বিব'স্ত্র শরীর দেখে তার কামনা ক্রমশ প্রখর হচ্ছে.... রাত  ১২ থেকে ৩ টা অবধি অরুকে দিয়ে নিজের কা*মনা মে"টানোর পর ও কেন  জানি শান্তি নাই অয়নের। তার এখন আবার চাই অরুকে। এক রাত নয় প্রতিটা রাতে চাই এখন থেকে!  ৩য় সি*গারেটের শেষ নামিয়ে আবার অরুকে নিজের কাছে টেনে নিল অয়ন।ভালবেসে না......... ভো*গের তারনায়। আর অরুর তো শরীরে মিনিমাম শক্তি টুকু নেই নড়ার। চুপচাপ চোখের জল ফেলছে সে।সে শুধু একটা কথাই ভাবছে এখন যে বাসর রাত বুঝি এমনই হয়?  এত যন্ত্র'নাময়!!!!!!  

ভোরের দিকে অয়ন  ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পরলো অরুর বুকের উপর! আর অরু কিছুক্ষন আগের কথা ভাবতে লাগলো............ 


★বাসর ঘরে নতুন  বউ সেজে বসে আছে অরু।পড়নে  লাল টুকটুকে  জামদানি শাড়ি♦লম্বা চুলগুলো  পিঠে ছেড়ে দেওয়া♦ পড়নে বেশি ভারি সোনার গহনা নয় বরং ছোট একটা কানের সোনার দুল, সোনার চেইন আর হাতে  চিকন ২ টা চুড়ি। 

||

||

বিয়েতে  শশুত পক্ষ  যে তাকে  গহনা দেয়  নি তা কিন্তু নয়। কিছু সময় আগেও অরু লাল, গোল্ডেন রং এর কাতান শাড়ি আর গা ভর্তি সোনায়  আবৃত ছিল। বাপের বাড়ী থেকে বিদাই নিয়ে কান্নাভরা চেহারা সহ শশুর বাড়ী আসার কিছুক্ষন বাদেই যেই না তাকে তার বরের ঘরে আনা হল  হুট করেই তার ননদ এসে বলল....... 

অহনা : এই যে নতুন ভাবি শুন... ভাইয়া বলেছেন এই এত ভারী শাড়ি, গহনা পরে লোকদেখানো অনেক  হয়েছে এখন গোছল করে আটা ময়দা উঠিয়ে আর এই ভারী সব পোশাক আশাক খু"লে হালকা কিছু পড়ে নেও। 

অরু  অহনার কথা শুনে চুপচাপ মাথা নাড়াল 

অহনা  সাথেসাথে অরুর কানের কাছে এসে আবার বলল..    

অহনা: হট  কিছু পড়ে নেও তো জলদি..... 


অহনার কথা শুনে অরুর শরীর টা কেমন শিরাশির  করে উঠলো …………… এটা কি বলে গেল তার ননদ!!!!!!!!!নিমিষেই অরু ভ্রু কুচকে নিল আর অহনা হাসতে হাসতে রুম  থেকে বের হয়ে গেল।


অরুর বয়স  কেবল  ১৯।যদিও  আজ কালকের আধুনিক যুগে এই বয়সে মেয়েরা বাসর রাতের এ টু যেড সব  জেনে যায় কিন্তু  অরু এ সম্পর্কে ভীষণ কাচা!  বাসর রাতে কি হয়?  কিভাবে হয়??  বর তার বউ এর সাথে কি  কি করে এই সব বিষয়ে অরু কিছুই জেনে উঠতে  পারে নি তার  আগেই  তাই  বিয়ে ঠিক করে দিতেছে  তার সৎ মা। স্বামি নামক লোক টা কেমন, তার মন মানুষিকতা কেমন কিছুই তার জানা নেই।এমনকি  তার বর যে দেখতে  কেমন সেটাও  এখনো অবধি অরুর  অজানা!

|

||||

|

তার ওপর বাসর রাতে সে কি করবে তার সাথে তাই  নিয়ে টেনশন!.তার উপর ননদের এমন কথা!!!! .. 

||

||

এই নানান টেনশন মাথায় নিয়ে ননদের  কথা মত ভারি শাড়ি গহনা  খুলে লাল একটা জামদানি পড়ে নিল সে আর সাথে নিজের মায়ের অল্প কিছু গহনা।...... 


খাটে বসে রিতিমত কাঁপছিল বেচারি এর মাঝেই বুঝতে পারল কেউ ঘরে ঢুকছে!....  অরুর বুঝতে বাকি রইলো না এটা তার স্বামি♥ অরু চোখ তুলে যেই না তার দিক  তাকালো অরুর চোখ জোড়া যেন নিমিষেই পরম শান্তি পেল!...  পাবেই না কেন  এত সুদর্শন একজন পুরুষ তার সামনে আর সে কিনা  তারই স্বামি♥ প্রেমে পড়ে গেছে অরু এক নিমিষেই ♥♥♥♥♥ love at first site যাকে বলে আর কি। নিস্পলক  ভাবেই  তাকিয়ে ছিল অরু  তার 

স্বামির দিকে  কিছুক্ষন। 

||

||

||

তারপর হুট করে  এই বাড়ী আসার আগে  দাদির শিখানো কথা মনে পড়ে যেতেই অরু খাট থেকে নেমে ধীর পায়ে স্বামির কাছে  যেয়ে তাকে সালাম  করল ♥ 

|

l

তাৎক্ষনিক অয়নের হাত গেল নিজের প্যান্ট এর পকেটে.....  ওয়ালেট টা বের করে নিল  সে। তারপর অরুকে কিছুটা টেনে উঠিয়ে ওয়ালেট  থেকে ১ হাজার টাকার ১০ টা নোট মানে ১০ হাজার টাকা   বের করে অরুর হাতে দিল।  


অরু  অবাক।অবাক  চোখেই  সে তার  স্বামির দিকে  চেয়ে  আছে আর ভাবছে যে দাদী তাকে বলেছিল বাসর রাতে স্বামি যা দেবে খুশী মনে গ্রহন করতে।......  কিন্তু টাকা!!  কেমন যেন  লাগল  অরুর কাছে!  কারন  যে তার ভাবীর কাছে শুনেছে যে উপহার দেয়  স্বামি তার স্ত্রি কে!  কিন্তু

.....  টাকা কি  বাসর রাতের উপহার হয়???  নাকি  টাকা উপহার হতেই  পারে বাসর রাতে???? প্রশ্ন তো  নিজেকে করে বসলই অরু কিন্তু এর উত্তর তার নিজের কাছে নেই।....


অরুর  এসব ভাবনা কালে  অয়ন কিন্তু অরুলে ভাল ভাবে দেখে নিয়েছে। হা খুব  ভাল ভাবে অয়ন  তার স্ত্রি এর চেহারা,বডি স্ট্রাকচার, ফি'গার ভালমত অবজার্ভ করে নিয়েছে।.... 

সেইইইইইইইইই  চেহারা,ফি"গার অরুর। দুধে আলতা গায়ের রং, লম্বা সিল্কি চুল!  আর ফিগার তো  সেইইইইইইইইই হট।


বেস!!!!  অয়ন  এর সেই  পছন্দ হয়েছে তার বউ  কে।


অয়ন বড়লোক বাপের  একমাত্র ছেলে। বোন আছে ২ টা। একজন বড়, নাম আরোহি.. আর ছোট  বোনের নাম অহনা। অয়ন  পেশায় বাংলাদেশের বৃহৎ  হাসপাতাল অ্যাপোলো হাসপাতাল এর CFO। মেয়েদের সে ভালবাসার পাত্র মনে করে না,ভোগ্যপন্য মনে করে। (যদিও সেটা মনে করার পিছনে তার যথেষ্ট কারন আছে তার... সে কারণ নাহয় পরেই জানান দিবে,এখন না!!  )কাজের চাপে কখনো মেয়েদের দিকে অত নজর দেওয়ার সময় তার হয়ে ওঠে নি তাই মেয়েদের ভোগ্যপন্য মনে করলেও তাদের ভোগ করার অত ইন্টারেস্ট অয়ন এর জমে নি। কখনো কোন মেয়েকে দেখে এমন তীব্র পাওয়ার ফিলিংস আসে নি তার।আজ ই প্রথম তাও অরুকে দেখে ।বয়স ২৮ অয়নের মানে অরুর থেকে ৯ বছরের বড় সে। বিয়ে  টা এক প্রকার জোর করেই দিয়েছে অয়ন  এর বাবা মিঃনিসাদ হোসাইন তাকে কারন  তার  ধারনা ছেলের উপযুক্ত বয়স হয়েছে বিয়ের!!সংসারে মন নেই তার ছেলের, তাই দায়িত্ব ঘাড়ে পড়লে সংসারের প্রতি  মন আসবে অয়নের... তাই ই নিজের বান্ধুবির মেয়েকে ছেলের জন্য পছন্দ করেছিলেন।যদিও বিয়ের আগে অরুর ছবি দেখেছে অয়ন কিন্তু অরু বাস্তবে আজ অয়নকে যে মুগ্ধ করেছে( হোক সেটা শা*রীরিক ভাবে) তা ছবি তে তো করেছিল না......


অরুর ভাবনায় ছেদ পড়লো আয়নের প্রশ্নে!


 

অয়ন: নাম কি তোমার? 

অরু: জি আরিশা জামান 

অয়ন:ডাক নাম??

তোমার?? 

<অরু  এবার  অবাকের চরম শীর্ষে..... তার স্বামি কি না তার নাম ই জানেনা>

অরু: জি অরু 

অয়ন: হুম আরিশা হুসাইন অরু।নট জামান।মাইন্ড ইট। 


অরু মাথা নাড়িয়ে  সম্মতি জানিয়ে অয়নের  দেওয়া টাকা টা ধীর পায়ে গিয়ে নিজের ব্যাগে রেখে দিল। এর ই মাঝে অয়ন অরুকে পা থেকে  মাথা পর্যন্ত খুব ভাল ভাবে আরেকবার পর্যবেক্ষন করে নিল।হ্যা এই মেয়েকে তার চাই....এখন এই মুহূর্তেই!!!  কা*মনার তারণা তাকে মুহূর্তেই যানো গ্রাস করে ফেলছে। পলকেই সে অরুর পিছে গিয়ে দাড়ায়! 

অরু যেই না পিছনে  ফরতে যাবে অয়নের  সাথে ঢা'ক্কা খেল। ভয় পেয়ে গেল সে।


অরু কিছু বুঝে ওঠার আগেই অয়ন আর দেরী না করে অরুকে কো'লে তুলে নিল। বিছানায় ঠাস করে নামিয়ে অরুর উপর নিজের গায়ের ভর ছেড়ে  দিল। অয়ন অরুর কাঁধে ঠোট বুলাচ্ছে আর ওরু ভয়ে কাঁপছে, অনেক ঘামছে এসি  অন থাকার পরও! বাসর রাত কি তাহলে এমন ই হয়???? এ রাতে স্বামি কোন কথাই বলে না??

ভাল মন্দ জিজ্ঞাস ও করে না?? এখন কি হতে চলেছে তাহলে অরুর সাথে?? অরু ভয়ে হু হু করে কেঁদে দিল.......... 


অয়ন এর কানে অরুর কান্না যায় নি,বা হয়তো সে শুনেও না শোনার ভান করে তখনই অরুর ঠোট"জোড়া নিজের দখলে নিয়ে নিল!....... 


অরু থথথ.....

সে জানে এটা লি"প কি"স,মুভি তে দেখেছে  তো....কিন্তু  সেখানে ২ জন মানুষ ভালবেসে পরম  আপন  হয়ে তো  এমন করে  কিন্তু  তার বরের এমন করার মাঝে তো কোন ভালবাসা নেই! আর সে???সে তো স্বামি নামক লোকটাকে এখনো ঠিক মত ৫% ও চিনতে পারে নি, তার উপর সে তো লিপ  কি"স করতেই পারে না।দম আটকে আসছিল  তার! ... হাত পা ছু"ড়াতে লাগলে সে, কিন্তু অয়ন এর তো এখন  অরুকে চাই,যে করে হোক।তার উপর অরু  তার স্ত্রি!  প্রায় ১০ মিনিট এভাবে কি"স এর মাধ্যমে নিজেকে আরো উত্তেজিত করে নিল অয়ন। তারপর অরুর ঠোটে জোরে কা"মড় বসিয়ে দিল। অরু চিৎকার দিয়ে আরো জোরে কান্না শুরু করল। অরুর ঠোট দিয়ে র*ক্ত পরছে!  অয়ন অরুর চিৎকার শিনে অরুর মুখ চেপে বলল....


অয়ন: ইসসস`````চুপ! আস্তে। আর এত কান্না করার কি আছে...?

( অরুর কান্না আরো বেড়ে গেল)

(অয়ন এবার ভ্রু একটা উঁচু করে অরুর দিকে তাকায়  আছে,নাহ!  অরুর মুখের দিকে কিন্তু না,অরুর বুকের দুকে)  

তারপএ যেই না শাড়ির আচল সরাতে যাবে অরু বলে উঠল... 

অরু: কি করছেন আপনি?  আমার খুব ভয় করছে।  আনাকে প্লিজ  একটু সময় দিন। আমি এগুলো বুঝে উঠতে পারছি না।আমাকে একটু খাপ খায়িয়ে নিতে দিন অনুগ্রহ করে!!

(অয়নের এবার মেজাজ বিগরে গেল।বলে কি এই মেয়ে!  )

অয়ন: বাবাহ এত গুছায়  কথা বলতে পারো। কিন্তু লাভ নেই। 

*এই বলে অয়ন আর এক সেকেন্ড ও অপেক্ষা না করে ঝাঁপিয়ে পড়লো অরুর উপর।অরুর শরীর থেকে শাড়ি টেনে খু*লে ফেলল*

................................

...............................

ভোরের আলো চোখে পরায় ভাবনাত জগৎ এ ছেদ পরলো অরুর। নির্ঘুম সারা রাত কাটিয়েছে  অরু কিন্তু 

 তার বু*কের উপর অয়ন এখনো অঘোরে ঘুম।..........


চলবে...............

Previous Post Next Post

Contact Form